দৃষ্টি শক্তি হীনতা। চোখ ভালো রাখতে কি খাওয়া উচিত?
দৃষ্টি শক্তি হীনতা। চোখ ভালো রাখতে কি খাওয়া উচিত? কি কি নিয়ম অনুসরণ করলে চোখ ভালো রাখা যায়।
চোখে ঝাপসা দেখার সমাধান। যেটাকে বলে দৃষ্টিশক্তিহীন।
দৃষ্টি শক্তিহীনতা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। কেউ নিকটের বস্তু দেখতে পায় কিন্তু একটু দূরের বস্তু দেখতে পায় না। কেউ আবার নিকটের বস্তু দেখতে পায় না, কিন্তু দূরের বস্তু দেখতে পায়। বৃদ্ধ বয়সে দৃষ্টি শক্তি হ্রাস পেলে, তার চিকিৎসা অসম্ভব। অবশ্য এর পূর্বে সুচিকিৎসার দ্বারা দৃষ্টি শক্তি ফিরে লাভ করতে পারে। চোখের ভিতর পর্দা বা ছানি পড়ে গেলে, বিজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা উপযুক্ত সময় অপারেশন করাতে হবে।
চোখের ঝাপসা কমানোর উপায়?
১। কিছু দিন নিয়মিত ভাবে পনির স্রোতের দিকে তাকালে দৃষ্টি মক্তি বৃদ্ধি
পায়।-(আয়ুর্বেদ প্রদীপ)
চোখে ঝাপসা দেখার ঔষধ।
২। সূর্যোদয়ের পূর্বে নাক দিয়ে পানি টানলে, দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
-(আয়ুর্বেদ প্রদীপ)
চোখে কম দেখলে কি খাওয়া উচিত?
৩। ধনী ব্যক্তিগণ নিম্নলিখিত ঔষধটি প্রস্তুত করে ব্যবহার করণে চোখের যাবতীয় রোগ বিদূরিত হয়। ভাল চোখে ব্যবহার করলে, নানা প্রকার রোগ থেকে নিরাপদে থাকা যায়।
See more:চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
শোধিত স্বর্ণ, রৌপ্য, মুক্তা, শুষ্ক মাকাল ফল চূর্ণ, মিশ্রচূর্ণ, মৃগ নাভী চূর্ণ ও কপূর চূর্ণ। প্রত্যেক পদ সমান সমান ভাগ এবং উক্ত উপাদানসমূহের সমষ্টি পরিমাণ সুরমা নিবে। বস্তু সমুদয় একত্রে মিশিয়ে খুব বেশি রকম পিষবে যেন কোন প্রকার কর্ণাবৎ না থাকে। প্রস্তুত হবার পর কাঁচের পাত্রে রাখবে। শয়নকালে বা অন্য সময় চোখে ব্যবহার করবে।
চোখে ঝাপসা দেখলে কি খেতে হয়?
৪। হরিতকী, বচ, কুড়, পিপুল, গোলমরিচ, বহেড়ার শাস, শঙ্করনাভী ও মনছাল, প্রত্যেক পদ সমান ভাগ, ছাগ দুগ্ধে পেষণ করে বটি প্রস্তুত করে রেখে দিবে। প্রয়োজন বোধে পনিতে পিষে কবুতরের পালক কিংবা অন্য কোন নরম বস্তু দ্বারা চোখের ভিতর ব্যবহার করলে, এতে চোখের কভু, মাংস বৃদ্ধি, শ্বেত বর্ণ ও রাতকানা ইত্যাদি চক্ষু রোগ নিবারণ হয়। ঔষধটির নাম চন্দ্রোদয়াবতী (আয়র্বেদ প্রদীপ)
এই আয়ুর্বেদ ঔষধ। বন্ধুরা আমি আশা করছি ওষুধগুলো ব্যবহার। আপনাদের চোখের সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। এই পোস্টটি আশা করছি আপনাদের সবারই ভালো লাগবে।
FAQs:
Chok Val rakte ki kete hobe ,❤️💞💞💞